বিশ্বাস তাে সে দিনই চলে গেছে,
যেদিন দেখলাম,
মশা মারার কয়েলের ওপর
মশা বসে আছে।
আসামের মানুষরা দোষ করুক
বা না করুক তারা সবসময় আসামী।
বাবা:-তাের ফোনের লক টা খুলে দে তাে।
আমি:- Fingerprint টা ভুলে গেছি।
মেয়েদের হাসি মুখে,
কাপড় কাচতে আর
বাসন মাজতে দেখা যায়
একমাত্র টিভির বিজ্ঞাপনেই
সন্টু বউয়ের সাথে বাজারে
হাত ধরাধরি করে ঘুরছিলাে।
তাই দেখা
ঘন্টু:- বাহঃ রে ভাই বিয়ের এত
পরেও এত ভালােবাসা!
সন্টু:- ভালােবাসা না ভাই
হাত ছাড়লেই কোনাে না কোনাে
দোকানে ঢুকে যাচ্ছে।
মা:- পাশের বাড়ির ছেলে-মেয়ে
গুলােকে দ্যাখ,
ওদের দেখেও কিছু শেখ।
আমি:- ওরা আমাকে দ্যাখে?
আমি কেনাে ওদের দেখতে যাবাে।
Flying চপ্পল Coming to Me
যখন তােমার একা লাগবে
তুমি চারদিকে কিছুই দেখতে
পাবে না দুনিয়াটা
ঝাপসা হয়ে আসবে।
তখন তুমি আমার কাছে
এসাে তােমাকে চোখের
ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাবো।
লালুদা ওষুধের দোকানে গিয়ে বললো এক বােতল বিষ দিন তো।
দোকানদার:- প্রেসক্রিপশন ছাড়া দেওয়া যাবে না।
লালুদা নিজের বিয়ের কার্ড দেখিয়ে বললাে এবার দেওয়া যাবে।
দোকানদার:- ব্যাস চুপ করে যা পাগল!
কাঁদাবি নাকি!
বড়ো বােতলে দেবো নাকি ছােটো বোতলে।
দোকানদার:- একটা কাঁটা ভেঙে গছে বলে আবার নতুন চিরুনি কিনবেন কেন?
ওতেই তো চুল অচড়ে নেওয়া যায়।
কালু:-আরে না দাদা ওটাই চিরুনির শেষ কাঁটা ছিল।
মাছে ফরমালিন,
মাংস সােজা ভাগাড় থেকে,
ডিম, চাল প্লাস্টিকের।
দুধে ফিনাইল সাবান গোলাজল,
সব নির্বিকারে হজম হয়ে যাচ্ছে।
কেমন যেন নিজেকে
ঈশ্বর ঈশ্বর হচ্ছে।
পুলিশ:- আগামীকাল তোর ফাঁসি।
আসামি:- কিন্তু স্যার আমার ফাঁসি তাে আরােও একমাস পরে হওয়ার কথা ছিল।
পুলিশ:- জেলার সাহেব বললাে তুই নাকি ওনার গ্রামের লােক,
তোর কাজটা আগে করে দিতে বললাে।
আমি খুব শান্ত আর ভদ্র।
শুধু সাক্ষীর অভাবে
প্রমাণ করতে পারছি না।
এবার থেকে প্রেম করলেও
আঁধার লিঙ্ক করাতে হবে।
যাতে কেউ একটার বেশি
প্রেম না করতে পারে।
ক্লাসমেটদের অনলাইন দেখলে
খুব খুশি লাগে।
কারণ তারাও আমার মতাে
পড়তে বসে নে।
গবীর হতে পারি,
কিন্তু তােমার মতাে
বানান ভুল পড়িনা।
৫ টাকা দিয়ে ঝালমুড়ি
কিনে ৪ জন বন্ধুদের
খাওয়ানাের পর।
নিজেকে কেমন বড়োলোক
বড়োলোক মনে হয়।
ভগবান:- পাপীদের শাস্তি দেওয়ার নতুন কোনাে উপায় চাই কি করা যায়?
আমি:- ওদের কে পরের জন্মে পশ্চিমবঙ্গে জেনারেল ক্যাটাগরিতে পাঠিয়ে দিও।
লােকে বলে ভালাে বন্ধু পাওয়া
ভাগ্যের ব্যাপার।
আমি শুধু ভাবি আমার বন্ধু
গুলাে আমাকে কিভাবে খুঁজে পেলো?
ফোনের সাথে রিলেশন হওয়ার
পর টিভির সাথে ব্রেকআপ
করে ফেলেছি।
কারণ দুই নৌকায় পা দিয়ে
চলার স্বভাব আমার নেই।
স্যার:- বলোতাে ভালােবাসার ওজোন কত?
লালু:- ৮০ কেজি স্যার !
স্যার:- কীভাবে?
লালু:- ভালােবাসা হলো ২ টি মনের মিলন,
আর আমরা জানি
১ মণ = ৪০ কেজি,
২ মণ = ২ × ৪০ = ৮০ কেজি
অতএব,
ভালােবাসা = ৮০ কেজি।
(প্রমাণিত)
বাড়িতে যে বিষয় নিয়েই
ঝগড়া হােক না কেন
শেষমেষ আমার মােবাইল
ঘাটার কথা উঠবেই।
শুনেছি ভালােবাসার রাস্তায়
নাকি ভীষণ যন্ত্রণা থাকে!!
তাই ভাবছি ঐ রাস্তায়
একটা ঔষধের দোকান খুলবাে।
ম্যাডাম:- বাচ্চারা বলতাে মাছ
কথা বলতে পারেনা কেন?
সন্টু:-ম্যাডাম আমি যদি
আপনার মাথাটা জলের মধ্যেধরি
আপনি পারবেন কথা বলতে?
নিউটন পড়তেন, মােমবাতির আলােয়।
ঈশ্বরচন্দ্র পড়তেন, ল্যাম্প পােষ্টের আলােয়৷
শেক্সপিয়ার পড়তেন মশালের আলােয়।
প্রশ্ন হলাে তারা দিনের আলােয় করতাে টা কি?
YouTube দেখে ফুচকা বানাতে গিয়েছিলাম!!
এখন লুচি দিয়ে আলু সেদ্ধ মাখা খাচ্ছি,
সাথে টক জল ও আছে।
স্যার:- মন দিয়ে পরো, না হলো
পরীক্ষায় ফেল করবে।
ঘন্টু:- সর্বনাশ এখন কি হবে?
স্যার:- কি হইছে তাের?
ঘন্টু:- আমি তো মন অনেক
আগেই একজনকে দিয়ে ফেলছি।
স্যার:- আমাকে কেউ মারো।
শিক্ষক:- WHO আর চীন দিয়ে একটি বাক্য রচনা করো।
পটলা:- করোনা যতই Who Who করে বাড়ছে,
বুকের ভেতরটা ততই চিন চিন করে উঠছে
ক্লাস সিক্স-সেভেনের
ছেলে মেয়েরা আজ মন হারাচ্ছে,
ভালোবাসা হারাচ্ছে…
আর আমি, ওইসময়ে স্কুলে খালি
পেন হারাতাম।
আমি:- কুকুরের আয়ু কতদিন হয়?
Best Friend:- এই ধর ১০ থেকে ১২ বছর,
আমি:- তাহলে তুই এখনো বেঁচে আছিস কিভাবে!
দুনিয়াতে কাকে বিশ্বাস করবো?
চা দিয়ে পাউরুটি খেতে চাইলাম
পাউরুটি নিজেই অর্ধেক চা খেয়ে নিল?
প্রেম সবার জীবনেই আসে
আমার জিবনেও এসেছিলো
আমি তখন বাড়িতে ছিলাম না।
মাঝে মাঝে ভাবি টিউশনি পড়াবো,
তারপর ভাবি নিজের ভবিষ্যৎ তো অন্ধকার,
বাচ্ছাগুলোর ভবিষ্যৎ নষ্ট করে লাভ কি….
নিব্বি:- আগে ছেলে হবে,
নিব্বা:- না, আগে মেয়ে হবে,
ভগবান:- না আগে Breakup হবে।
যেহেতু মশারির ভিতর
আমি আর মশা দুজনেই থাকি,
তাই মশারও উচিত একদিন
দায়িত্ব করে মশাড়িটা টাঙানো।
ফেসবুকে প্রেম করে নিজেকে প্রেমিক ভাবা,
আর জল খেয়ে নিজেকে মাতাল ভাবা একি ব্যাপার।
আজ আমি দুটো শপথ নিলাম:-
১:- পরের মেয়ের দিকে তাকাবো না।
২:- কোনো মেয়েকে পর ভাববো না…
বিমানের সাথে দৌড় প্রতিযোগিতা করছিলাম,
হারামজাদা না পেরে উড়ে গেলো….
Ex এর বিয়েতে, খালি গিফট বক্স দিয়ে আসবো।
তখন সেও বুঝবে ধোঁকা কাকে বলে!!
মাঝে মাঝে নিজের
ফোনটার দিকে তাকালে
ওর প্রতি অনেক মায়া হয়।
আহারে আমি ছাড়াতো এই দুনিয়াতে
ওর আর কেউ নেই!
Boyfriend:- তোমার মেক আপ ছাড়া একটা ফটো পাঠায় তো…
Girlfriend:- কেনো, মেক আপ ছাড়া ফটো দিয়ে কি হবে?
Boyfriend:- ছোটো ভাইটা ঘুমাতে চাইছেনা, একটু ভয় দেখাবো।
মা:- এতক্ষন ঘুমানোর পরেও সারাদিন শুয়ে থাকিস কেনো?
আমি:- ঘুমাইতে ঘুমাইতে ক্লান্ত হয়ে যাই,
তাই একটু রেস্ট নি…
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে,
তাহলে সোজা হিসাব তোরে ডাকলে তুইও যাবি না
বয়ফ্রেন্ড:- ব্লক করো ওকে…
গার্লফ্রেন্ড:- কিন্তু ও তো জাস্ট ফ্রেন্ড হয় আমার।
বয়ফ্রেন্ড:- আমিও ছিলাম একদিন, তারপর আমি কি করেছি আমিই জানি….
বর্ষাকালে সব থেকে বেশি সমস্যা হয় বেঁটে মেয়েদের।
ছাতা নিয়ে হাঁটলে মনে হয় মাশরুম হেঁটে যাচ্ছে,
আর রেইনকোট পরে হাঁটলে মনে হয়,
‘কোহি মিল গ্যায়া’ এর জাদু হেঁটে যাচ্ছে…
আত্মীয়:- আমার ছেলে লন্ডনে থাকে, আর মেয়ে আমেরিকায়,
আপনার ছেলে মেয়ে কোথায় থাকে?
আমার মা:- মেয়ে ফোন চার্জ করার জন্য প্লাগপয়েন্টের পাশে দাঁড়িয়ে থাকে,
আর ছেলে সারাদিন সোফায় শুয়ে থাকে…
আগে ধনী লোকেরা পয়সার বিনিময়ে গরিব মেয়েদের নাচ দেখতো…
এখন সেই ধনী লোকদের মেয়েরা টিকটকে নাচ দেখিয়ে তাদের বাপ দাদার ঋন শোধ করছে…
যদি কেটে যায় মহামারী,
কেটে যায় মৃত্যুভয়,
মনে রেখো সাথে ছিলো মোবাইল,
কোনো রায় ও মার্টিনের সহায়িকা নয়…
পুলিশ:- ও ভাই! বাইরে কি?
আমি:- আমি মিডিয়ার লোক।
পুলিশ:- কোন মিডিয়া?
আমি:- সোশ্যাল মিডিয়া।
তারপরে ডান্ডার বারি গুলো কোথায় পড়েছিলো নাই বা বললাম।
গরীবের নুন আনতে পান্তা ফুরায়।
আর শিক্ষিত বেকার যুবকের
ঘরে বউ আনতে যৌবন ফুরায়।
টিচার:-বলো তো আমাদের মাতৃভাষা
আছে কিন্তু পিতৃভাষা নেই কেনো?
ছাত্র:-কারণ মা এতো কথা বলে যে
বাবা কোনো কথা বলার সুযোগই পায় না…
0 coment rios: